নিজস্ব প্রতিবেদক :
নরসিংদীর রায়পুরায় রডবোঝাই নসিমনের সঙ্গে সিএনজিচালিত অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষে বুকে-পেটে রড ঢুকে গিয়ে একজন তরুণীর মৃত্যুুুুুু হয়েছে। এ ঘটনায় গুরুতর আহত হয়েছেন আরও দুইজন বীর মুক্তিযোদ্ধা। আজ শুক্রবার দুপুর ২টার দিকে উপজেলার শ্রীরামপুর বাজারের জনতা ব্যাংকসংলগ্ন সড়কে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহত ওই তরুণীর নাম শেফালী আক্তার (২০)। তিনি রায়পুরার চরাঞ্চল বাঁশগাড়ী ইউনিয়নের চরমেঘনা গ্রামের মো. মোস্তফা মিয়ার স্ত্রী। নরসিংদী সদর হাসপাতালে পাঁচদিন বয়সী অসুস্থ ছেলেকে ডাক্তার দেখিয়ে বাড়ি ফিরছিলেন তিনি। এছাড়াও গুরুতর আহত দুইজন বীর মুক্তিযোদ্ধার হলেন নজরুল ইসলাম ও আবুল হাসেম। তারা তিনজনই দুর্ঘটনাকবলিত সিএনজিচালিত অটোরিকশাটির যাত্রী ছিলেন।
পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান, নরসিংদী শহরের আরশীনগর থেকে একটি সিএনজিচালিত অটোরিকশায় চেপে হতাহত ব্যক্তিরাসহ পাঁচজন রায়পুরা যাচ্ছিলেন। সিএনজিটি শ্রীরামপুর বাজারসংলগ্ন জনতা ব্যাংকের সামনে পৌঁছার পর বিপরীত দিক থেকে আসা রডবোঝাই এক নসিমনের সঙ্গে মুখোমুখি সংঘর্ষের এই ঘটনা ঘটে। এতে নসিমনের রড শেফালীর বুকে-পেটে-হাতে, নজরুল ইসলামের ডান হাতে এবং আবুল হাসেমের দুই হাতে ঢুকে যায়।
গুরুতর আহত অবস্থায় ওই তিনজনকে রায়পুরা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগে নেন স্থানীয় লোকজন। কিছুক্ষণের মধ্যেই চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেফালীর মৃত্যু হয়। এছাড়া আহত দুজন বীর মুক্তিযোদ্ধাকে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। উন্নত চিকিৎসার জন্য তাদের রাজধানীর জাতীয় অর্থোপেডিক ও পুনর্বাসন প্রতিষ্ঠানে রেফার্ড করা হয়েছে। এরই মধ্যে আহতদের স্বজনরা তাদের নিয়ে ঢাকায় রওনা হয়েছেন।
রায়পুরা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগের কর্তব্যরত চিকিৎসক আবদুল্লাহ আল মামুন জানান, দুর্ঘটনায় নিহত তরুণীর বুকের ডান দিকে ও পেটের বাম দিকে লোহার রড ঢুকে গিয়েছিল। এছাড়াও তাঁর শরীরের আরও কয়েক জায়গায় ক্ষত দেখা গেছে। হাসপাতালে আনার ১০-১২ মিনিটের মধ্যেই অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে তাঁর মৃত্যু হয়। থানা-পুলিশের কাছে তাঁর লাশ হস্তান্তর করা হয়েছে।
রায়পুরা থানার উপপরিদর্শক আরিফ রব্বানী জানান, নিহত শেফালী আক্তারের লাশ ময়নাতদন্তের জন্য নরসিংদী সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানোর প্রক্রিয়া চলছে। পাঁচদিন বয়সী সন্তানকে ডাক্তার দেখিয়ে নরসিংদী থেকে ওই সিএনজিতে চেপে বাড়ি ফিরছিলেন তিনি। রডবোঝাই ওই নসিমন জব্দ ও এর চালককে আটক করা হয়েছে। এই ঘটনায় আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।রডবোঝাই নসিমনের সঙ্গে সিএনজিচালিত অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষে বুকে-পেটে রড ঢুকে গিয়ে একজন তরুণীর মৃত্যুুুুুু হয়েছে। এ ঘটনায় গুরুতর আহত হয়েছেন আরও দুইজন বীর মুক্তিযোদ্ধা। আজ শুক্রবার দুপুর ২টার দিকে উপজেলার শ্রীরামপুর বাজারের জনতা ব্যাংকসংলগ্ন সড়কে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহত ওই তরুণীর নাম শেফালী আক্তার (২০)। তিনি রায়পুরার চরাঞ্চল বাঁশগাড়ী ইউনিয়নের চরমেঘনা গ্রামের মো. মোস্তফা মিয়ার স্ত্রী। নরসিংদী সদর হাসপাতালে পাঁচদিন বয়সী অসুস্থ ছেলেকে ডাক্তার দেখিয়ে বাড়ি ফিরছিলেন তিনি। এছাড়াও গুরুতর আহত দুইজন বীর মুক্তিযোদ্ধার হলেন নজরুল ইসলাম ও আবুল হাসেম। তারা তিনজনই দুর্ঘটনাকবলিত সিএনজিচালিত অটোরিকশাটির যাত্রী ছিলেন।
পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান, নরসিংদী শহরের আরশীনগর থেকে একটি সিএনজিচালিত অটোরিকশায় চেপে হতাহত ব্যক্তিরাসহ পাঁচজন রায়পুরা যাচ্ছিলেন। সিএনজিটি শ্রীরামপুর বাজারসংলগ্ন জনতা ব্যাংকের সামনে পৌঁছার পর বিপরীত দিক থেকে আসা রডবোঝাই এক নসিমনের সঙ্গে মুখোমুখি সংঘর্ষের এই ঘটনা ঘটে। এতে নসিমনের রড শেফালীর বুকে-পেটে-হাতে, নজরুল ইসলামের ডান হাতে এবং আবুল হাসেমের দুই হাতে ঢুকে যায়।
গুরুতর আহত অবস্থায় ওই তিনজনকে রায়পুরা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগে নেন স্থানীয় লোকজন। কিছুক্ষণের মধ্যেই চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেফালীর মৃত্যু হয়। এছাড়া আহত দুজন বীর মুক্তিযোদ্ধাকে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। উন্নত চিকিৎসার জন্য তাদের রাজধানীর জাতীয় অর্থোপেডিক ও পুনর্বাসন প্রতিষ্ঠানে রেফার্ড করা হয়েছে। এরই মধ্যে আহতদের স্বজনরা তাদের নিয়ে ঢাকায় রওনা হয়েছেন।
রায়পুরা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগের কর্তব্যরত চিকিৎসক আবদুল্লাহ আল মামুন জানান, দুর্ঘটনায় নিহত তরুণীর বুকের ডান দিকে ও পেটের বাম দিকে লোহার রড ঢুকে গিয়েছিল। এছাড়াও তাঁর শরীরের আরও কয়েক জায়গায় ক্ষত দেখা গেছে। হাসপাতালে আনার ১০-১২ মিনিটের মধ্যেই অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে তাঁর মৃত্যু হয়। থানা-পুলিশের কাছে তাঁর লাশ হস্তান্তর করা হয়েছে।
রায়পুরা থানার উপপরিদর্শক আরিফ রব্বানী জানান, নিহত শেফালী আক্তারের লাশ ময়নাতদন্তের জন্য নরসিংদী সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানোর প্রক্রিয়া চলছে। পাঁচদিন বয়সী সন্তানকে ডাক্তার দেখিয়ে নরসিংদী থেকে ওই সিএনজিতে চেপে বাড়ি ফিরছিলেন তিনি। রডবোঝাই ওই নসিমন জব্দ ও এর চালককে আটক করা হয়েছে। এই ঘটনায় আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।